ধ্বংস হওয়ার আগমুহূর্তে পাখির ঝাঁকের সাথে সংঘর্ষের কথা এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারকে জানিয়েছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনাকবলিত উড়োজাহাজটির পাইলট। বিমানটির ধ্বংসাবশেষ থেকে উদ্ধার করা ব্ল্যাকবক্সে মিলেছে এমন তথ্য।
তবে এখনও জানা যায়নি, বিমানটিতে কোনো কারিগরি ত্রুটি ছিল কিনা। তা জানতে বিশেষ তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া কর্তৃপক্ষ। দুর্ঘটনাস্থলে এখনও চলছে উদ্ধার কার্যক্রম।
সবশেষ তথ্যানুযায়ী, এখনও তিন মরদেহের সন্ধান মেলেনি। দক্ষিণ কোরিয়ায় ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টসহ সর্বস্তরের নাগরিকরা।
এর আগে, রোববার ১৮১ যাত্রী নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত হয় জেজু এয়ারের ফ্লাইটটি। দুইজন ছাড়া মৃত্যু হয় বিমানটির সব যাত্রীর।